ইমাম বুখারী রহঃ
Imam Bukhari

ইমাম বুখারী রহঃ

উপাধি: আমিরুল মুমিনীন ফিল হাদীস (হাদীস বর্ণনায় মুমিনদের নেতা), হাফিজুল হুজ্জা
জন্ম: ১৯ জুলাই ৮১০ ১৩ শাওয়াল ১৯৪ হিজরী[১] বুখারা, আব্বাসীয় খিলাফত (বর্তমান উজবেকিস্তানে অবস্থিত)
মৃত্যু: ১ সেপ্টেম্বর ৮৭০ (বয়স ৬০) ১ শাওয়াল ২৫৬ হিজরী (৬২ বছর)[২] খরতঙ্গ, সমরকন্দ, আব্বাসীয় খিলাফত
ধর্ম ইসলাম
জাতিয়তাঃ তুর্কি/ পারস্য/ পারসিক

ইমাম বুখারী: ইসলামের মুক্তিযোদ্ধা

প্রবন্ধটি একটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মানবতা ও ইসলামের আলোকে ইমাম বুখারী এবং তার কাজের সম্পর্কে আলোচনা করে।

একজন ইসলামের প্রতিবাদী

ইমাম মুহাম্মদ ইবনু ইসহাক আল-বুখারী, ইসলামের মহান হাদিস সংগ্রহকারী, আলোচনাকারী, এবং মানবিকতার একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রতিবাদী ছিলেন। তার জীবন ও কার্যক্রম ইসলামের ইতিহাসে একটি অমূল্য সंদেশের সাথে ভরপূর্ণ।

আল-বুখারীর জীবনচরিত্র

ইমাম বুখারী ২১৪ হিজরী সনে (৮০০ সাল) আজাদ থেকে পৈদা হন। তার শৈশবে ইসলামের শেখানো হয়েছিল, এবং তার পিতা তাকে হাদিসের শিক্ষক হিসেবে স্বীকার করেন। ইমাম বুখারীর সম্পর্কে শোনা যায়, তার হাফিজাতের স্মরণ মতন অসাধারণ ছিল।
ইমাম বুখারী একজন বৃদ্ধবয়স্কের মত একটি পরিশ্রমী, সাবলীল ও ধর্মনিরপেক্ষ জীবন প্রণয়ন করেন। তার লেখা গ্রন্থ ‘সহীহ আল-বুখারী’ ইসলামের প্রামাণ্যতা এবং ইসলামিক শরীআ এর জন্য একটি মৌলিক সৃতি হিসেবে প্রস্তুত হয়েছে। এই বইটি ইসলামের প্রধান হাদিস সংগ্রহণের একটি স্তম্ভ হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ।

ইমাম বুখারীর উদ্দেশ্য

ইমাম বুখারীর মূল উদ্দেশ্য ছিল ইসলামের শীর্ষক হাদিস সংগ্রহ করা, যাতে ইসলামের সঠিক ধারাবাহিকতা ও শরীঅত সংরক্ষণ হত। তার শ্রমিকতা এবং অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল চরিত্র দর্শায় যে হাদিস সংগ্রহে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঠিক প্রতিস্থান পেত।

শেষ শব্দ

ইমাম বুখারীর কাজ ইসলামের প্রতি অগ্রগতি ও সঠিক শরীঅতের সংরক্ষণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তার সম্পর্কে জানা, শেখানা, এবং উদ্যোগী আত্মা নিজের ইসলামিক জীবনে প্রভাব ফেলতে সাহায্য করতে পারে। এই মহান হাদিস সংগ্রহকারের যাত্রা বেশিরভাগ মুসলিমের জীবনে অমূল্য সৃজন করেছে এবং ইসলামের প্রকৃত মূল সূচনাগুলির বজায় রাখে।